যারা তোমার বিপদের সময় তোমার পাশে থাকেনি, তারা তোমার আনন্দের অংশীদারী হওয়ার যোগ্যতাও রাখেনা।

এক লোক একটা আস্ত বড় পশু গ্রীল করে তার মেয়েকে বললেন– ‘আমাদের আত্মীয়স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী আর প্রিয়জনদের ভোজের জন্য ডেকে নিয়ে এসো’।

মেয়ে রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করতে থাকলো– ‘আমাদের বাসায় আগুন লেগেছে। আপনারা আগুন নিভাতে সাহায্য করুন’।

কিছুক্ষণ পরে অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসলো। বাকিরা এমন ভাব করলো যেনো তারা কিছু শুনতেই পায়নি! যারা আসলেন তারা পেট পুরে মজাদার সেই খাবার খেলেন।

মেয়েটির বাবা খুব আশ্চর্য্য হয়ে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন– ‘এই যে অল্প সংখ্যক মানুষ যারা এসেছেন তাদেরকে প্রায় কাউকেই আমি চিনিনা এবং অনেককেই কখনোও দেখিনি। আমাদের আপনজনরা সব কোথায়?’।

মেয়েটি উত্তর দিলো– ‘এই যে যারা এসেছেন, তারা কিন্তু খাবার খেতে আসেননি। বরং এসেছেন আমাদের বাসায় আগুন নিভানোর কাজে সাহায্য করতে। তারাই আসলে আমাদের আতিথেয়তার যোগ্য’।

নাবিক মন কূল ফিরে পাবে

এই ভুলের হিসাব মোর জানি মিলে যাবে,
আর আমার নাবিক মন কূল ফিরে পাবে, 
তাই আগের মতন আমি বুকভরা প্রেম নিয়ে আসি………

যদি আমাকে দেখ তুমি উদাসী
তবু যেওনা ফিরে যেওনা তুমি

প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে একটা কথা আছে!

প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে একটা কথা আছে!

আল্লাহপাক কাউকে বিনা অপরাধে শাস্তি দেন না।
মাঝে মাঝে তিনি পরীক্ষা নেন, যাকে আমরা শাস্তি ভাবি।

পরীক্ষা এবং শাস্তির মধ্যে পার্থক্য আছে।

পরীক্ষা হলো এমন পিরিয়ড, যখন আপনাকে কঠিন সময় পার করতে হবে নানা বিপদ আপদের মধ্য দিয়ে। কিছু দুর্লভ বস্তু (প্রকৃত বন্ধুত্ব, টাকা, সামাজিক মর্যাদা, স্বাভাবিক সুস্থতা) হারাতে পারেন। তবে এই পরীক্ষা সামলে নিতে পারলে পুরষ্কার অপেক্ষা করছে।

আর শাস্তি হলো সেই পিরিয়ড, যা আপনার কৃতকর্মের ফল হিসেবে আসে। এসময় আপনি এমন কিছু হারাবেন বা পাবেন, যার কোন বিকল্প বা ভর্তুকি নেই। যেমন দুরারোগ্য ব্যাধি, পিতা-মাতা-সন্তান-প্রিয়জনের অস্বাভাবিক বিচ্ছেদ (মৃত্যু), অঙ্গহানি এরকম অনেক কিছুই হতে পারে।
তবে এর ও একটা সুফল আছে, ইহকালে শাস্তি হয়ে গেলে পরকালে তার ভার কমে।

আবার কারো উপর আল্লাহপাক সন্তুষ্ট তা বোঝার উপায় একটাই, আপনি আরো বেশি সৎ ও বিনয়ী হবেন। আল্লাহর সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত কেউ কখনো অসৎ হতে পারেনা।

আল্লাহপাক যা করেন সব আমাদের মঙ্গলের জন্য।
তিনি কি করবেন, কি করছেন এটা তাঁর চেয়ে ভালো কেউ জানেনা।

(সংগৃহিত)

আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া

হায়দার হুসাইন

কতো টুকু অশ্রু গড়ালে, হৃদয় জলে সিক্ত
কতো প্রদীপ শিখা জ্বাললেই, জীবন আলোয় তিপ্ত
কতো বেথা বুকে চাপলে, তাকে বলি আমি ধর্য
নির্মমতা কতো দূর হলে, জাতি হবে নির্লজ্জ
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
বুকের বেথা বুকে চাপায়ে, নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার
কতো টুকু অশ্রু গড়ালে, হৃদয় জলে সিক্ত
কতো প্রদীপ শিখা জ্বাললে, জীবন আলোয় তিপ্ত
কতো বেথা বুকে চাপলে, তাকে বলি আমি ধর্য
নির্মমতা কতো দূর হলে, জাতি হবে নির্লজ্জ

আজও কানে ভাসে সেই কথা গুলো, কে জানে কি হবে শেষ কথা
আজও কানে ভাসে সেই কথা গুলো, কে জানে কি হবে শেষ কথা
নিয়তির ডাকে দিয়ে যে সাড়া, পেলে গেলে শুধু নীরবতা
যার চলে যায় সেই বুঝে হয়, বিচ্ছেদে কি যন্ত্রনা
যার চলে যায় সেই বুঝে হয়, বিচ্ছেদে কি যন্ত্রনা
অবুঝ শিশুর অবুঝ প্রশ্ন, কি দিয়ে দেবো শান্তনা
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
বুকের বেথা বুকে চাপায়ে, নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার
কতো টুকু অশ্রু গড়ালে, হৃদয় জলে সিক্ত
কতো প্রদীপ শিখা জ্বাললে, জীবন আলোয় তিপ্ত
কতো বেথা বুকে চাপলে, তাকে বলি আমি ধর্য
নির্মমতা কতো দূর হলে, জাতি হবে নির্লজ্জ

বিধাতা তোমায় ডাকি বারে বারে, করো তুমি মোরে মার্জনা
বিধাতা তোমায় ডাকি বারে বারে, করো তুমি মোরে মার্জনা
দুঃখ সইতে দাও গো শক্তি, তোমার স-আকাশে প্রার্থনা
চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমের আর্তনাদ
চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমের আর্তনাদ
ইশাদননে পুড়ে বারে বারে, নুন্ঠিত হবে স্বপ্ন স্বাদ
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
আমি চিত্কার করে কাদিতে চাহিয়া, করিতে পারিনি চিত্কার
বুকের বেথা বুকে চাপায়ে, নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার
কতো টুকু অশ্রু গড়ালে, হৃদয় জলে সিক্ত
কতো প্রদীপ শিখা জ্বাললে, জীবন আলোয় তিপ্ত
কতো বেথা বুকে চাপলে, তাকে বলি আমি ধর্য
নির্মমতা কতো দূর হলে, জাতি হবে নির্লজ্জ

ভালোবাসা

যখন ভালোবাসা থাকে তখন হয়তো যোগ্যতা থাকেনা,
যোগ্যতার অভাবে অনেক ভালোবাসা হারিয়ে যায়,
আবার যখন যোগ্যতা হয় তখন হয়তো ভালোবাসার মত মন থাকেনা,
কারন মনটা কষ্ট পেতে পেতে এক সময় নষ্ট হয়ে যায় ।